Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১

ইস্টার্ণ রিফাইনারী লিমিটেডের ধারাবাহিক ইতিহাস

১৯৬০

জনৈক খ্যাতনামা উদোক্তা সর্বপ্রথম একটি প্রকল্প আকারে তৈল শোধনাগারের সূচনা করেন।

১৯৬৩

কোম্পানী আইন ১৯১৩ অনুসারে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী হিসেবে নিবন্ধিত  হয়। 

১৯৬৬

তিনটি ফরাসি কোম্পানী-টেকনিপ, এন্‌সা এবং কফ্রি-এর সাথে টার্ণ-কি চুক্তি ভিত্তিতে কোম্পানী বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু করে। ইউ কে'র বার্মা ওয়েল কোম্পানি (বি ও সি)-এর সাথে যৌথ উদ্যোগে প্রকল্পসমূহের কাজ শুরু হয়।  

১৯৬৭

২৮ ডিসেম্বর, ১৯৬৭ তারিখে রিফাইনারীর ইন্সটলশান কাজ সম্পন্ন হয়। 

১৯৬৮

০৭ মে, ১৯৬৮ সর্বপ্রথম বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয়। 

১৯৭২

পি.ও.-২৭ এবং নং-১৬, ১৯৭২ অনুসারে ই আর এল জাতীয়করণ করা হয় এবং সদ্য প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ জ্বালানী, গ্যাস এবং খনিজসম্পদ কর্পোরেশানের (বি এম ও জি সি)-এর অধীনে অধিভুক্ত করা হয়। 

১৯৭৪

পেট্রোলিয়াম কার্যাদেশ ১৯৭৪-এর মাধ্যমে পেট্রোবাংলা প্রতিষ্ঠিত করা হয় এবং ই আর এল কে এর অধিভুক্ত করা হয়। 

১৯৭৭

বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশান অধ্যাদেশ, ১৯৭৬ এর মাধ্যমে ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশান (বিপিসি) প্রতিষ্ঠিত করা হয়। এর অব্যবহতি পরে ই আর এল কে ৭০% শেয়ারসহ বিপিসি'র অংগসংগঠন হিসেবে অধিভুক্ত করা হয়। অবশিষ্ট ৩০% শেয়ার 'বিজাতীয়করণ' নীতিতে যুক্তরাজ্যের বি ও সি কোম্পানির হাতে ন্যাস্ত করা হয়। 

১৯৮০

বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশান (বিপিসি)'র মালিকানাভুক্ত এস্ফলটিক বিটুমিন প্লান্ট (এবিপি) নির্মান ও কমিশন করা হয় এবং ই আর এল কর্তৃক পরিচালনা করা হয়। 

১৯৮৫

যুক্তরাজ্যের বি ও সি তাদের ৩০% শেয়ার বিপিসি'র নিকট বিক্রি করে দেয়ার ফলে বিপিসি ই আর এল ১০০% সত্ত্বাধিকার অর্জন করে। 

১৯৯২

ক্রুড তেল রিসভ এবং আমদানী হ্যান্ডলিং করার জন্য আর এম-৭ জেটিতে একটি অত্যাধুনিক ডলফিন জেটি তৈরি করা হয়। 

১৯৯৫

স্বল্পমূল্যের ফার্নেস তেল থেকে ঊচ্চমূল্য এবং অধিক চাহিদার ডিজেল তেল তৈরীর জন্য সেকেন্ডারী কনভার্সন প্ল্যান্ট (এস সি পি) স্থাপন করা হয়। ই আর এল কর্তৃক পরিচালিত প্রকল্পসমূহের মধ্যে এটিই সর্ববৃহৎ। 

২০০০

টপিং কলাম, যা ক্রুড তেল আংশিক পাতন প্রণালীর হ্রদপিন্ডস্বরূপ, সফলভাবে প্রতিস্থাপন করা হয়। 

২০০২

বিপিসির বোর্ড মিটিং-এর সিদ্ধান্ত অনুসারে এস্ফলটিক বিটুমিন প্লান্ট (এবিপি) ই আর এল-এর সাথে একীভুত করা হয়। উক্ত প্লান্টের সকল সম্পদ এবং দায়, ই আর এল এর সম্পদ এবং দায়ের সাথে ৩০.০৬.২০০২ সালে একীভুত হয়। 

২০০৮

টপিং ইউনিট-এর ফার্নেস রিভ্যাম্পিং কাজ সফলভাবে সম্পাদন করা হয়। গুরুত্বের দিক বিবেচনায় এটি প্রণিধানযোগ্য। 

২০০৯

তেল স্থানান্তর, মজুদ নিয়ন্ত্রণ এবং দূর্ঘটনামূলক তেল অপচয় রোধের লক্ষে অটো ট্যাঙ্ক গেজিং (এটিজি) স্থাপন করা হয়।